জুমার নামাজে বয়ান করছিলেন বর্তমান খতিব হাফেজ মাওলানা ড. মুফতি ওয়ালিয়ুর রহমান খান। এ সময় অনুসারীদের নিয়ে হাজির হন আরেক খতিব মাওলানা মুফতি রুহুল আমীন। তিনি ওয়ালিয়ুর রহমানের মাইক্রোফোনে হাত দেন। এসময় বর্তমান খতিবের অনুসারীরা রুহুল আমীনের অনুসারীদের বাধা। এতে হাতাহাতি থেকে মারামারিতে রূপ নেয়। এ সময় বর্তমান খতিবের অনুসারীদের মারধর করতে দেখা গেছে হেলমেট পরিহিত হামলাকারীরা।
প্রত্যক্ষদর্শীরা বলছেন, সাধারণ মুসল্লিদের মারধরের ঘটনায় জড়িতরা হেলমেট পরিহিত ছিলেন। তারা গোপালগঞ্জ থেকে এসেছেন। এ জেলায় রুহুল আমীনের বাড়ি হওয়ায় অনুসারীরা এসেছেন। হামলাকারীরা আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের ক্যাডার বাহিনী।
পরে পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা আসার পর পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে। তারা মসজিদের আশপাশে থাকা উভয়পক্ষের অনুসারীদের সরিয়ে দেন।